স্টাফ রিপোর্টার: সদ্যপ্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুর পর
রাজনীতির শিকার হয়েছেন অভিযোগ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড.
খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, হুমায়ূন আহমেদকে দলীয়করণ করা হয়েছে।
বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলা সাহিত্যের প্রবাদ প্রতীম কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদের স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাধীনতা ফোরাম এ স্মরনসভার আয়োজন করে।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন নুহাশ পল্লীকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করার দাবি জানিয়ে বলেন, নুহাশ পল্লীকে শান্তি নিকেতনের সঙ্গে তুলনা করতে চাই না। তবে এটিকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করতে সংশ্লিষ্ট মহলের সচেতনতা ও সম্পৃক্ততা আশা করি।
উপন্যাস, নাটক ও সিনেমাসহ হুমায়ূন আহমেদ যা যা করেছেন সেগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এসব আমাদের সম্পদ। যদিও বাণিজ্যিকীকরণ হবে। কিন্তু এগুলো যথাযথভাবে ধরে রাখতে হবে।
সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, হুমায়ূন আহমেদ অন্য দেশের লোকদের কাছ থেকে পাঠকদের ফিরিয়ে এনেছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনা ধরে মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে পারতেন
এতো ভালো ছবি নির্মাণের পরও অকপটে তিনি বলতেন- আমি চলচ্চিত্র বুঝি না।
ড. খন্দকার মোশাররফ বলেন, ছাত্রজীবন থেকে হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে পরিচয়। আমি ছাত্রকাল থেকেই রাজনীতি করেছি। কিন্তু তাকে কখনো রাজনীতি করতে দেখিনি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর তাকে দলীয়করণ করা হয়েছে।
সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে বিভিন্ন মুহূর্তের স্মৃতিচারণ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, হুমায়ূন আহমেদ দেশের সাহিত্য সমৃদ্ধ করেছেন। প্রকাশনা শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছেন। তিনি বলেন, আগে যেখানে মানুষে বিদেশী সাহিত্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতো, হুমায়ূন আহমেদ তার লেখা দিয়ে পাঠক তৈরি করেছেন।
সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- অধ্যাপক ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, কবি আল মুজাহিদ, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব চাষী নজরুল ইসলাম, কণ্ঠশিল্পী মনির খান প্রমুখ।
বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলা সাহিত্যের প্রবাদ প্রতীম কিংবদন্তি হুমায়ূন আহমেদের স্মরণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাধীনতা ফোরাম এ স্মরনসভার আয়োজন করে।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন নুহাশ পল্লীকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করার দাবি জানিয়ে বলেন, নুহাশ পল্লীকে শান্তি নিকেতনের সঙ্গে তুলনা করতে চাই না। তবে এটিকে জাতীয় সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে পরিণত করতে সংশ্লিষ্ট মহলের সচেতনতা ও সম্পৃক্ততা আশা করি।
উপন্যাস, নাটক ও সিনেমাসহ হুমায়ূন আহমেদ যা যা করেছেন সেগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণের তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এসব আমাদের সম্পদ। যদিও বাণিজ্যিকীকরণ হবে। কিন্তু এগুলো যথাযথভাবে ধরে রাখতে হবে।
সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, হুমায়ূন আহমেদ অন্য দেশের লোকদের কাছ থেকে পাঠকদের ফিরিয়ে এনেছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনা ধরে মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে পারতেন
এতো ভালো ছবি নির্মাণের পরও অকপটে তিনি বলতেন- আমি চলচ্চিত্র বুঝি না।
ড. খন্দকার মোশাররফ বলেন, ছাত্রজীবন থেকে হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে পরিচয়। আমি ছাত্রকাল থেকেই রাজনীতি করেছি। কিন্তু তাকে কখনো রাজনীতি করতে দেখিনি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর তাকে দলীয়করণ করা হয়েছে।
সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে বিভিন্ন মুহূর্তের স্মৃতিচারণ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, হুমায়ূন আহমেদ দেশের সাহিত্য সমৃদ্ধ করেছেন। প্রকাশনা শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছেন। তিনি বলেন, আগে যেখানে মানুষে বিদেশী সাহিত্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতো, হুমায়ূন আহমেদ তার লেখা দিয়ে পাঠক তৈরি করেছেন।
সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- অধ্যাপক ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, কবি আল মুজাহিদ, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব চাষী নজরুল ইসলাম, কণ্ঠশিল্পী মনির খান প্রমুখ।
0 মন্তব্য(গুলি):